লকডাউন উপেক্ষা করে ছয় ব্যক্তি রোগী সেজে অ্যাম্বুলেন্সে করে আজ সোমবার দুপুরে নারয়াণগঞ্জ থেকে পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার কালাইয়া ইউনিয়নে আসেন। এক পর্যায়ে স্থানীয়দের বাধার মুখে পড়েন তারা।
খবর পেয়ে ইউনিয়ন চেয়ারম্যান এস এম ফয়সাল আহম্মেদ মনির হোসেন মোল্লা বিষয়টি উপজেলা প্রশাসনকে জানায়। পরে পুলিশ ওই অ্যাম্বুলেন্সটিকে জব্দ করে এবং ওই ছয় যাত্রীকে পুলিশ আটক করে।
বাউফল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জাকির হোসেন জানান, অ্যাম্বুলেন্সের বিরুদ্ধে মামলা দেওয়া হয় এবং ওই ছয় ব্যক্তিকে উপজেলার ইদ্রিস মোল্লা ডিগ্রি কলেজের শ্রেণিকক্ষে হোম কোয়ারেন্টিনে থাকার ব্যবস্থা করা হয়।
ওই ছয় ব্যক্তির করোনাভাইরাস শনাক্তকরণের জন্য নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানোর দাবি স্থানীয় বাসিন্দাদের।
এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার-পরিকল্পনা কর্মকর্তা প্রশান্ত কুমার সাহা বলেন, ‘আগামীকাল (মঙ্গলবার) তাদের নমুনা সংগ্রহ করে করোনাভাইরাস শনাক্তরণের জন্য পাঠানো হবে।’
Discussion about this post