সাইদুর রহমান রুবেল (নিজস্ব প্রতিনিধি): বাউফলে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে পুলিশ কয়েক দফায় লাঠিচার্জ করে পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে। বেলা একটা থেকে বিকেল পর্যন্ত বাউফল থানার মূল ফটকে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। তখন সহকারি পুলিশ সুপার (বাউফল সার্কেল ) ফারুক হোসেন ও বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান ও বাউফল পৌরসভার মেয়র জিয়াউল হক জুয়েল ও ইউপি চেয়ারম্যান ইব্রাহিম ফারুক বৈঠক করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে। এ সময় ছুরিকাঘাতে কালাইয়া ইউনিয়নের যুবলীগের নেতা তাপস দাস গুরুতর আহত হন। এছাড়া দুই গ্রুপের কমপক্ষে ১০ জন নেতাকর্মী আহত হয়েছে। তাদের মধ্যে গুরুতর আহত অবস্থায় প্রথমে যুবলীগকর্মী তাপস দাস ও ছাত্রলীগকর্মী ইমাম হোসেনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়ে দেওয়া হয় কিন্তু রাত আটটার দিকে তাপসের মৃত্যু হয়। এই ঘটনায় বাউফল পৌরসভায় ঈদের আগের দিনও থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। এ বিষয়ে সহকারী পুলিশ সুপার (বাউফল সার্কেল) মোঃ ফারুক হোসেন বলেন এখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের প্রস্তুতি চলছে।
Discussion about this post