কুয়েত থেকে দেশে আসা ৮৯ যাত্রীর মধ্যে ৭৩ জনকে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে নেয়া হয়েছে। বাকি ১৬ জনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকার পরামর্শ দেয়া হয়। বিমান কর্তৃপক্ষ জানায়, করোনামুক্তির সনদ ছাড়া দেশে আসা সব যাত্রীকেই বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টাইন করা হবে।
দীর্ঘ ৮৬ দিন পর আন্তর্জাতিক রুটে বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ায় মঙ্গলবার থেকে বিমান চলাচল শুরু হয়। এর মধ্য দিয়ে শুরু হয় মধ্যপ্রাচ্যসহ বিভিন্ন দেশ থেকে যাত্রী আসা। বুধবার রাতে কুয়েত থেকে কাতার এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইটে দেশে আসেন ৮৯ জন যাত্রী।
যাত্রীরা জানান, কুয়েত ও কাতার এয়ারপোর্টে কেবল তাপমাত্রা মেপেই ছেড়ে দেয়া হয়েছে তাদের। সময় স্বল্পতার কারণে করোনামুক্তির সনদ আনাও সম্ভব হয়নি।
বিমান কর্তৃপক্ষ জানান, স্বাস্থ্যবিভাগের তত্ত্বাবধানে হজ ক্যাম্পে কোয়ারেন্টাইনে থাকবেন যাত্রীরা।
নিষেধাজ্ঞা উঠে যাবার পর লন্ডন ও কাতারের ফ্লাইট চলাচল শুরু হয়েছে। তবে বেশ কয়েকটি দেশের বিশেষ ফ্লাইট চালু রয়েছে বলে জানিয়েছেন কর্তৃপক্ষ।
Discussion about this post