এদিকে, ১ লাখ ৩৬ হাজার গবাধি পশুকেও নিরাপদে আনা হয়েছে। বুধবার (২০শে মে) সকাল থেকে পুরো জেলায় ঝড়ো বাতাস ও বৃষ্টিপাত হচ্ছে। জেলায় ৮ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। আর, সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রতিটি আশ্রয়কেন্দ্রে গড়ে ২০০ জন করে রাখা হয়েছে। সেখানে আবস্থারতদের জন্য খাদ্য সামগ্রী দেয়া হয়েছে। এছাড়াও বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশু, গর্ভবতী নারী ও বয়স্কদের জন্য আলাদা টিমের সদস্যরা সহযোগিতা করছে। ঝুঁকিপূর্ণ চরে বাসিন্দাদের আনার কাজ চলমান রয়েছে। উপকূলীয় এলাকায় মাইকিং করছে সিপিপি ও রেডক্রিসেন্টের কর্মীরা। নিরাপদে চলে এসেছে মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলার।
অন্যদিকে, ঘূর্নিঝড় মোকাবেলায় কাজ করছে সিপিপির ১০ হাজার ২০০ জন স্বেচ্ছাসেবী ও ৭৯টি মেডিক্যাল টিম। জেলা পুলিশ ও কোস্টগার্ড সদস্যরা জেলা প্রশাসনকে সহযোগিতা করছে।
Discussion about this post