সোমবার (১৮ই মে) ঘূর্ণিঝড়টি সকাল ৬টায় পর্যন্ত চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দর থেকে এক হাজারের বেশি কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছিলো। এটি আরো ঘনীভূত হয়ে খুলনা ও চট্টগ্রামের মধ্যবর্তী অঞ্চল দিয়ে কাল শেষরাত থেকে পরদিন সন্ধ্যার মধ্যে বাংলাদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৭৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা গতিবেগ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ১১০ থেকে ১৩০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর প্রভাবে সাগর উত্তাল রয়েছে। জেলেদের গভীর সাগরে না গিয়ে উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। এদিকে, ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় উপকূলীয় এলাকায় প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে স্থানীয় প্রশাসন।
Discussion about this post