বৃহস্পতিবার (১৪ই মে) নির্বাহী বোর্ড মিটিংয়ে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। যেখানে ঠিক হয় এর মধ্যে ৬৫০ মিলিয়ন ডলার দেবে আয়োজক দেশ জাপান। আর বাকি ১৫০ মিলিয়ন ডলার সংগ্রহ করবে আইওসি। যদিও এর আগে জাপান জানিয়েছে এই অতিরিক্ত ব্যয় করতে তারা রাজি নন। আর্থিক ক্ষতি পুষিয়ে নিতে এই ৮০০ মিলিয়ন ডলার কোন কোন খাতে ব্যয় করা হবে তা অবশ্য জানায়নি আইওসি।
আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির সভাপতি টমাস বাখ বলেন, এই পরিস্থিতি বিশ্ব অর্থনিতির উর প্রভাব ফেলেছে। যা অব্যশই আমাদের অলিম্পিকের ওপরও পড়েছে। কোভিড নাইনটিনের কারণে টোকিও অলিম্পিকের ক্ষতি মোকাবেলায় আমরা ৮শ মিলিয়ন ডলার ব্যয় করতে সম্মত হয়েছি। আমাদের হাতে আছে এক বছর দুই মাস, আশকরি এর মধ্যে সব গুছিয়ে নিতে পারবো আমরা। সে জন্য সবাইকে কম্প্রোমাইজ করতে হবে।
করোনাভাইরাসের কারণে এক বছর পিছিয়ে দেয়া হয় টোকিও অলিম্পিক। যদিও ২০২১ সালেও গেমস আয়োজন করা নিয়ে এখনো শঙ্কা দেখছেন আইওসি প্রেসিডেন্ট।
Discussion about this post