“সম্মিলিত বেসরকারি চিকিৎসা বিজ্ঞান শাখা”র উদ্যোগে দেশব্যাপী বিভাগ ভিত্তিক স্বাস্থ্যসেবা হেল্পলাইন টিম চালু।
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ এর সর্ববৃহৎ সাংগঠনিক জেলা ইউনিট “সম্মিলিত বেসরকারি চিকিৎসা বিজ্ঞান” শাখা। বাংলাদেশ ছাত্রলীগ এর সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য দায়িত্ব নেয়ার পর সারাদেশের ৯৬ টি মেডিকেল কলেজ ও ডেন্টাল কলেজে নিয়ে “সম্মিলিত বেসরকারি চিকিৎসা বিজ্ঞান” শাখা প্রতিষ্ঠা করেন যার প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ডাঃ মিজানুর রহমান সুমন ও সাধারণ সম্পাদক ডাঃআশিক হাসান স্বাগত। সুমন স্বাগতের নেতৃত্বে ইউনিট টি সুসংগঠিত ভাবে কাজ করে যাচ্ছে এবংপ্রশংসিত হচ্ছে সব মহলে।
দেশের ৮ বিভাগে “সম্মিলিত বেসরকারি চিকিৎসা বিজ্ঞান শাখা”র ইউনিট সমূহে রয়েছে কয়েক হাজার ছাত্রলীগের নেতাকর্মী যারা কভিড ১৯ মোকাবিলায় শুরু থেকেই কাজ করে যাচ্ছে।বাংলাদেশ ছাত্রলীগ,সম্মিলিত বেসরকারি চিকিৎসা বিজ্ঞান শাখা এবার দেশব্যাপী বিভাগ ভিত্তিক “হ্যালো চিকিৎসা বিজ্ঞান ছাত্রলীগ” নামে স্বাস্থ্যসেবা সহায়তা হেল্পলাইন টিম গঠন করে সেবা প্রদান শুরু করছে।”হ্যালো চিকিৎসা বিজ্ঞান ছাত্রলীগ” হেল্পলাইন টিম এর সেবা সমূহের মধ্যে রয়েছেঃ দেশের যেকোনো প্রান্তে টেলিমেডিসিন সেবা,স্থানীয় হাসপাতালে সিট পেতে সহায়তা , অক্সিজেন সেবা প্রদান,রোগীকে ঢাকায় রেফার করলে ঢাকা বিভাগ টিমের সাথে যোগাযোগ করিয়ে দেওয়া,ঢাকায় কভিড হাসপাতাল ও কভিড আই সি ইউ সম্পর্কে তথ্য দিয়ে সহায়তা করা, মাসব্যাপী ইফতার বিতরণ,নিম্নজীবি মানুষকে খাদ্য সহায়তা দেয়া।
৮ বিভাগীয় টিমের মাধ্যমে তারা দেশব্যাপী মেডিকেল নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছে। এ সম্পর্কে সংগঠনের সভাপতি ডাঃমিজানুর রহমান সুমন বলেন “আমরা সম্মিলিত বেসরকারি চিকিৎসা বিজ্ঞান শাখা ছাত্রলীগ করোনা মহামারীর শুরু থেকে ই কাজ করে যাচ্ছি। তার ই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ ছাত্রলীগ এর সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ভাই ও লেখক ভট্টাচার্য দাদার প্রত্যক্ষ দিকনির্দেশনা ৮বিভাগে ৬৪ জন ডাক্তার ও মেডিকেল শিক্ষার্থীর সমন্বয়ে হেল্পলাইন টিম গঠন করে সেবা দিয়ে যাচ্ছি”।”বাংলাদেশ ছাত্রলীগ” মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার দিক নির্দেশনায় কভিড মহামারির শুরু থেকেই জীবন বাজি রেখে কাজ করে যাচ্ছে। আমরা ” বাংলাদেশ ছাত্রলীগ” এর অংশ হিসেবে আমাদের যেমন দায়িত্ব রয়েছে তেমনি করোনা যুদ্ধের ফ্রন্টলাইনার হিসেবেই দায়বদ্ধতা রয়েছে।আর সেই দায়বদ্ধতা থেকেই আমরা মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছি।
Discussion about this post