ময়মনসিংহ ধোবাউড়া প্রতিনিধি আব্দুল মতিন): ধোবাউড়া -হালুয়াঘাট ময়মনসিংহ (১)আসনের এমপি মিঃ জুয়েল আরেং বর্তমান সরকারের উন্নয়নমূলক কাজের অগ্রযাত্রা কে সামনে এগিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে, তারই ধারাবাহিকতায়, রাতের আধার দূরকরার জন্য রাস্তা আলোকিত করেছেন। উপজেলা চেয়ারম্যান ডেভিড রানা চিসিম। ময়মনসিংহের ধোবাউড়া উপজেলায় সৌলার ল্যাম্পপোস্ট (স্ট্রিট) লাইটের আলোতে আলোকিত হয়েছে প্রতিটি জনগুরুত্বপূর্ন রাস্তা। অন্ধকারাচ্ছন্ন রাতের রাস্তায় ল্যাম্পপোস্ট (স্ট্রিট) লাইটের আলোতে জানান দিচ্ছে ধোবাউড়া মডেল উপজেলায় রুপান্তরিত হওয়ার চিত্র। উপজেলার বিভিন্ন স্কুল মোড়সহ গুরুত্বপূর্ন রাস্তাঘাট বাজার আলোকিত হওয়ায় উপকৃত হচ্ছেন এলাকাবাসী ও পথচারিরা। ফলে রস্তাঘাটে কমেছে চুরি, ছিনতাইসহ বিভিন্ন ধরনের অপরাধমূলক কর্মকান্ড। ধোবাউড়া-হালুয়াঘাট আসনের সাংসদ জনাব জুয়েল আরেং এর সাহায়তা ও দিকনির্দেশনায় ধোবাউড়া উপজেলাকে উন্নয়নশীল মডেল উপজেলায় রুপান্তরিত করতে সততার আদর্শে পরিচ্ছন্ন ভাবে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প দ্রুত বাস্তবায়নে কাজ করছেন উপজেলা চেয়ারম্যান ডেভিড রানা চিসিম। ধোবাউড়া উপজেলায় ২০২০-২১ অর্থবছরে ত্রাণ পুর্নবাসন ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদফতরের গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার ও রক্ষণাবেক্ষণ কর্মসূচির আওতায় এই প্রকল্প। টিআর, কাবিখা এর বিশেষ বরাদ্দের প্রায় ২৩ লাখ ৫২০০০ হাজার টাকায় টাকা ব্যয়ে ৪২টি প্রকল্পের মাধ্যমে সোলার সোলার প্যানেলের ল্যাম্প পোষ্ট (স্ট্রিট) লাইট স্থাপনের কাজ করা হয়েছে। উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ রাস্তার মধ্যে হাসপাতাল মোড়,মডেল স্কুল মোড়, শিবানন্দখিলা মোড়, আন-নাজাহ স্কুল মোড়,সুতিয়া নদীর পাড়, বলরামপুর চৌরাস্তা,পঞ্চনন্দপুর মোড়,ইন্তাজ আলী মোড়, সদর বাজার মোড়, সরকারি স্টাফ কোয়াটারের সামনের রাস্তাসহ মোট ৪২টি গুরুত্বপূর্ন রাস্তায় গতকাল শনিবার ৫/৯সেপ্টেম্বর থেকে স্থাপনার কাজ করা হয়েছে সৌলার ল্যাম্প পোষ্ট (স্ট্রিট) লাইট। আজ থেকে ২০ বছর আগে রাতের অন্ধকারে যেসব পথচারি টর্চলাইট ব্যবহার করে রাস্তায় চলাচল করতো, কিন্তু সে দৃশ্য যেন বর্তমানে পাল্টে দিয়েছে সোলার প্যানেলে ল্যাম্পপোপোষ্টের আলো। সন্ধ্যা হলেই নিজ থেকে জ্বলে ওঠে উপজেলায় স্থাপনকরা ৪২টি ল্যাম্পপোষ্টের বাতি। ঝড়-বৃষ্টি হলেও সুর্যোদয় পর্যন্ত জ্বলে থাকে এ বাতি। গ্রামের মানুষ এখন যেকোন সময় নির্দ্বীধায় রাস্তা দিয়ে চলাচল করতে পারছেন। সোলার প্যানেলের আলোয় উপজেলায় কমেছে চুরি ছিনতাই সহ বিভিন্ন ধরনের অপকর্ম। ল্যাম্পপোষ্ট্রের আলোতে সান্ধোকালীন ভ্রাম্যমাণ দোকান দিয়ে জমজমাট ব্যবসাও করছেন অনেকে। উপজেলার হুজুরীদর্শা গ্রামের সুরুজ আলী, বাঘরা গ্রামের সেলিম মিয়া, শিবাবনন্দখিলা গ্রামের রতন মিয়া জানান, রাতে অন্ধকারের কারণে এক সময় মডেল স্কুল মোড়, ইন্তাজ আলী মোড়, উপজেলা মোড়, সেনপাড়া মোড়ে সন্ধ্যার পর রাস্তায় কোনো মানুষ থাকতো না। দুর্ঘটনার শিকার হয়েছে অনেকে। বর্তমানে এ রাস্তাগুলোতে বাতি দেওয়ায় সন্ধ্যারপরে অতীতের আতংকিত এলাকা বর্তমানে আলোকিত হয়ে থাকে। অনেক রাত পর্যন্ত চায়ের দোকান গুলোতে ভির থাকে। রাস্তায় বাতি দেওয়াতে আমাদের অনেক সুবিধা হয়েছে।
Discussion about this post