আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সম্মেলনের আগে ও পরে ৭৮টি সাংগঠনিক জেলার মধ্যে ৩৩টির সম্মেলন শেষ করা হয়। এছাড়া সহযোগী সংগঠন কৃষক লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, যুবলীগ, মৎস্যজীবী লীগ ও জাতীয় শ্রমিক লীগেরও সম্মেলন শেষে পুর্ণাঙ্গ কমিটি জমা দিতে বলা হয়।
করোনায় দলের সাংগঠনিক কার্যক্রমে ভাটা পড়ায় পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনও পিছিয়ে যায়। শোকাবহ আগষ্টকে কেন্দ্র করে সীমিত পরিসরে দলীয় কার্যক্রম শুরু হলে জেলা ও সহযোগী সংগঠনগুলোকে পুর্ণাঙ্গ কমিটি জমা দিতে ১৫ই সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময় বেঁধে দেয়অ হয়।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন,’দুই চারটি বাদে জেলা কমিটি জমা হয়ে গেছে। মহানগরের উত্তর দক্ষিন কমিটি জমা হয়েছে। শুধুমাত্র যুবলীগ জমা কমিটি জমা দেয়নি।’
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রহমান এ প্রসঙ্গে বলেন,’দলের যারা দীর্ঘ দিনের ত্যাগী, পরীক্ষিত নেতাকর্মী আছেন তাদেরকে এই কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।’
দলের সভাপতিমণ্ডলীর সভায় জেলা কমিটিগুলোতে বিভক্তির কারণে প্রতিদ্বন্দ্বী সবপক্ষের নেতাদের না রাখা হলে কমিটি ভেঙে দেয়া হবে বলে কঠোর নির্দেশনা দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি। কমিটিগুলোতে দলের দীর্ঘদিনের ত্যাগীদের বাদ দেয়া হলে তা দূর্ভাগ্যজনক হবে বলেও মনে করেন এ নেতারা।
Discussion about this post