অভিনেতার মৃত্যুর তদন্তে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা এখনও পর্যন্ত কতদূর এগিয়েছে তা জনসমক্ষে আনার উদ্দেশেই এই পদক্ষেপ বলে মনে করা হচ্ছে।
সুশান্তের মৃত্যুর পর প্রথমে তদন্তভার মুম্বই পুলিশের উপর থাকলেও, পরবর্তীকালে শীর্ষ আদালতের নির্দেশে সিবিআই তদন্তে নামে। এর পর অভিনেতার মৃত্যুতে মাদকযোগ সামনে আসার পরেই সিবিআইয়ের সঙ্গে নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো (এনসিবি) সমান্তরাল পথে তদন্ত শুরু করে। একদিকে এনসিবি যখন তদন্ত চালিয়ে রিয়া চক্রবর্তী এবং তার ভাইসহ একাধিক সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে হেফাজতে নিতে শুরু করে, সিবিআইয়ের পক্ষ থেকে তখনও তেমন কোন অগ্রগতির খবর পাওয়া যায়নি। সুশান্তের ভিসেরা রিপোর্ট পুনরায় পরীক্ষা করে এমস আত্মহত্যাকেই অভিনেতার মৃত্যুর কারণ হিসাবে চিহ্নিত করায় সুশান্তের ভক্তরা তার মৃত্যুর সঠিক তদন্তের দাবি করে হাতে প্ল্যাকার্ড তুলে নিয়ে আন্দোলনে নামেন।
নিরপেক্ষ এবং সঠিক তদন্তের জন্য সিবিআইকে নিযুক্ত করে শীর্ষ আদালত। তবে কিছুদিন পর থেকেই অভিনেতার মৃত্যুর তদন্তের অভিমুখ সম্পূর্ণ ভাবে মাদকযোগের দিকে ঘুরে যায়। তবে এখনও পর্যন্ত সিবিআই তাদের অবস্থান নিয়ে পরিস্কার কিছু জানায়নি।
ইতিমধ্যেই এনসিবির হেফাজত থেকে জামিনে ছাড়া পেয়েছেন রিয়া চক্রবর্তী এবং তার ভাই শৌভিক। অন্যদিকে সিবিআইয়ের দিক থেকে কোনও উত্তর না আসায় উদ্বিগ্ন সুশান্তের কাছের মানুষজন এবং ভক্তরা।
Discussion about this post