দিনাজপুরে ৫০ কেজি মিনিকেট চালের বস্তা মিল গেটে বিক্রি হচ্ছে ২৬শ’ থেকে ২৭শ’ টাকায়। আটাশ চালের বস্তার বিক্রি হচ্ছে সাড়ে ২৩শ’ থেকে ২৪শ’ টাকায়। এদিকে, সদরে অবৈধভাবে চাল মজুদ রাখার অভিযোগে দুটি রাইস মিলকে এক লাখ টাকা জরিমানা করেছে জেলা প্রশাসন ও র্যাব এর যৌথ দল।
কুষ্টিয়ার খাজানগর মোকামেও বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে চাল। সরকার দাম নির্ধারণ করার পর নতুন করে মিল মালিকরা কোনো অর্ডার নিচ্ছেন না। তারা বলছেন, বেশি দামে কেনা ধান থেকে চাল উৎপাদন করে সরকার নির্ধারিত দরে বিক্রি করলে লোকসানে পড়তে হবে তাদের।
নওগাঁয় মোকামগুলোতে সরকার নির্ধারিত দামে চাল বিক্রি হলেও, খুচরা বাজারে কেজিতে ২ থেকে ৩টাকা বেশি দরে বিক্রি হচ্ছে।
Discussion about this post