ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ৫১ নং ওয়ার্ডে ২য় বার বিপুল ভোটে বিজয়ী কাউন্সিলর ও উত্তরা ১১ নং সেক্টর কল্যাণ সমিতির বার বার নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক উত্তরা পশ্চিম থানা আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মদ শরীফুর রহমান নিন্ম আয়ের গরীব দুঃখী মেহনতি মানুষ “করোনা ভাইরাস” জনিত পরিস্থিতির কারণে কর্মহীন ৫১ নং ওয়ার্ড সহ আশেপাশের বস্তি এলাকা এবং ১১,১২,১৩, ও ১৪ নং সেক্টরের খালী প্লটে বসবাসরত বাসিন্দাদের তালিকা করে সুষ্ঠু ভাবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা ও স্বাস্থ্য বিভাগের পরামর্শ মেনে সামাজিক দুরত্ব বজায় রেখে নিজস্ব উদ্যোগে ৫ কেজি চাল, ২ কেজি আলু, ১ কেজি ডাল, ১ কেজি পিঁয়াজ, ১ লি সয়াবিন তেল, ১ কেজি লবণ, ১টা সাবান, ৪ পিছ মাক্স ও ১টা ওরস্যালাইন সব কিছু মিলিয়ে ১টা ব্যাগে ভর্তি করে একঝাঁক স্বেচ্ছাসেবকদের সাথে দিন রাত পরিশ্রমের মাধ্যমে প্রতি বাসায় বাসায় নিরবে পৌঁছে দিয়ে অসহায় গরীব মেহনতি মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রেখে চলেছেন। ইতিপূর্বে ৫১ নং ওয়ার্ডের গুরুত্বপূর্ণ স্পট গুলোতে রাস্তায় চলাচল কারীদের হাত মুখ পরিষ্কার করার সুবিধার্থে বেসিন সহ ষ্টীল ফ্রেমে পানির ট্যাংক ও সাবানের ব্যবস্থা করেছেন যাহা উত্তরা এলাকায় একটি নতুন আইডিয়া হিসাবে সর্বস্থরে প্রশংসিত হয়েছে। ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও একদল কর্মবীর সমন্বয়ে ‘স্বেচ্ছাসেবক’ গঠন করে সমন্বয়ের মাধ্যমে সুচারুভাবে সব ধরনের সহায়তা করে যাচ্ছেন এলাকার নিন্ম আয়ের মানুষের সেবায় নিয়োজিত জনপ্রিয় তরুণ কাউন্সিলর মোহাম্মদ শরীফুর রহমান। সেক্টর কল্যাণ সমিতি ও সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্ন কর্মীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে প্রদান করেছেন PPE এবং ” ঘরে থাকুন, সুস্থ থাকুন” সার্বক্ষনিক খবরাখবর নিচ্ছেন এলাকার বিশেষ করে বয়স্ক মুরুব্বিদের। এলাকার সন্মানিত বাসিন্দারা অনেক খুশি এই রকম একজন নিবেদিতপ্রাণ জন নেতা নির্বাচিত করে সঠিক ভাবে এলাকার উন্নয়নে অবদান রাখার জন্য। এখানে উল্লেখ্য উত্তরা এলাকার আদিবাসী বিত্তশালী সর্বজন শ্রদ্ধেয় ব্যক্তিত্ব জনাব নওয়াব আলী মাষ্টারের সুযোগ্য সন্তান ৫১ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোহাম্মদ শরীফুর রহমান। প্রচার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমাকে জনগণ ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছেন তাদের সেবা করার জন্য, আমি তা অক্ষরে অক্ষরে পালন করে যাব ইনশাআল্লাহ। আপনারা ঘরে থাকেন আর যে কোন দরকারে আমাকে কল করুন আমি আপনাদের কাজ করে দিব এসময় তিনি আর বলেন এই সমাজে অনেকেই এখন সমস্যার মাঝে আছেন কিন্তু লজ্জার কারনে চাইতে পারতেছেন না দয়াকরে আমাকে যানান আমি নিজে রাতের বেলা এসে পৌছে দিয়ে যাব কেউ যানবে না । শুধু আমি আপনাদের কাছে এতটুকু চাই আপনারা ঘরে থাকেন
Discussion about this post