মো: আক্তার হোসেন
সিলেট সুনামগঞ্জ রোড দিয়ে প্রতিনিয়ত যারা চলাফেরা করছেন তারা সকলেই এর বাস্তব চাক্ষুষ স্বাক্ষী হিজড়াদের কি ধরনের আচার, আচরন, হয়রানির শিকার হচ্ছেন কেউ না কেউ।
ওদের আচরন দেখলে মনে হয় ওরাই রাষ্ট্র পরিচালনা করছে কথাবার্তা, দৃষ্টিভঙ্গি কোনটাই শোভণীয় নয়।
ওরা প্রতিনিয়ত চাঁদাবাজি করেই চলছে
যে কোনো দোকান থেকে যে কোনো সময় যে কোনো পন্য নিয়ে যায় কেও কিছুই বলে না ভয়ে চায় না পন্যের দাম বিভিন্ন পয়েন্টে তারা বেষ্টনী তৈরি করেছে সিলেট সুনামগঞ্জ রোডের তেমুখি বাইপাস, বাদাঘাট পয়েন্ট, লামাকাজী, বিশ্বনাথ, গোবিন্দগন্জ সাদা পুলেরমুখ, পয়েন্ট, জাউয়া বাজার, ছাতকের লার্ফাজ কোম্পানির ফেরিঘাট, সুনামগঞ্জ সদর সহ অন্যান্য পয়েন্ট গুলোতে রয়েছে ওদের বিশাল বাহিনী ও সিন্ডিকেট ওরা বিয়ের গাড়ি দেখামাত্র বেপরোয়া হয়ে পড়ে ইচ্ছামাফিক চাঁদা দাবী করে বসে থাকে।
তাদের চাহিদানুযায়ী চাঁদা না পাওয়া পর্যন্ত ওরা গাড়ি ছেড়ে দেয়না, কারো কথায় কর্ণপাত করেনা, যদি কেউ কিছু বললেই তাকে নিয়ে রং তামাশা শুরু করে দেয়।
অনেকেই মানসম্মানের ভয়ে ওদের সাথে কথা বলতে যাননা, এভাবেই চলছে প্রতিদিন ওদের চাঁদাবাজি আর অমানবিক আচরন যা সিলেট সুনামগঞ্জ রোডে যাতায়াত কারিদের জন্য একটি মহামারি হিসাবে রুপধারণ করছে এবং বিড়ম্বনার কারণে পরিণত হয়েছে।
আমজনতার দাবি ওদের পূর্ণবাসনের ব্যবস্থা গ্রহণ করে জনসাধারণকে নির্বিঘ্নে যাতায়তের সু পদক্ষেপ নেয়ার জন্য সিলেট সুনামগঞ্জের প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করেন।
ওরা মানুষ এটা এই সমাজ মেনে নিয়েছে কীন্তু মেনে নিতে পারছে না এদের এই আচার-আচরন
Discussion about this post