গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার ১২ নং কঞ্চিবাড়ী ইউনিয়নের চেয়াম্যান মোনারুল ইসলাম এক প্রতিবন্ধী কে বলেছেন ঘুষের বিনিময় কার্ড পাওয়া জায়না ।
কিন্তু এক টাকাও ঘুষ নেয়া হয়না অথচ টাকা ছাড়া কার্ড পাওয়া জায়না অভিযোগ করে বল্লেন কঞ্চিবাড়ী ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ছলিম উদ্দীন ।
তিনি বর্তমানে এক জন পেশায় বাদাম ব্যবসায়ী, গতকাল মঙ্গবার দুপুরে অভিযোগ করে বলেন, বর্তমানে দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ছলিম উদ্দীন একজন অসহায় হতদরিদ্র পরিবারের সন্তান ও তার বসবাস গরিব শ্রেণীর নিচের গরিব হওয়া সর্থেও তাকে, সরকারি সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত রেখেছেন ইউনিয়ন পরিষদ ।
তিনি বলেন, দুস্থ ভাতা, ভিজিডি কার্ড, কর্মসুচির কাজসহ সরকারি বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত থেকেছেন এই দৃষ্টি প্রতিবন্ধী পরিবারটি ।
বিষয়টি গোলাম কিবরিয়া, সুন্দরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার দায়িক্তে থাকা কালিন তিনি ছলিম উদ্দীনকে একটি দৃষ্টি প্রতিবন্ধীর ভাতা করে দিয়েছিলেন ।
এখন পর্যন্ত ঐ অসহায় পরিবার আর কোন সরকারি সুযোগ সুবিধা পায়নি ।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী খুধা দারিদ্র্য মুক্ত করার জন্য অসহায়দের মাঝে বিভিন্ন ভাবে বরাদ্দ দিয়ে সহযোগিতা করে থাকেন ।
কিন্তু ঐ বরাদ্দকৃত মালগুলি মাঠ পর্যায়ে এসে সুষ্ঠ বন্ঠনের অভাবে সুবিধা বঞ্চিত হয় সমাজের অসহায় হতদরিদ্র পরিবার ।
দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ছলিম উদ্দীন কান্যা জরিত কন্ঠে সাংবাদিক কে জানান, সামান্য বাদাম বিক্রয় করে ৪ সদস্যের সংসার চালাতে হিমসিম, তার উপর সন্তানদের লেখাপড়ার খরচ জোগান দিতে পারছেন না তিনি ।
তার এক কন্যা সন্তান উপজেলার শান্তিরাম ইউনিয়নের শতীরজান বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে নবম শ্রেণীর মেধাবী ছাত্রী, অর্থের অভাবে সন্তানকে গাইড কিনে দিতে ব্যার্থ হয়ে, সমাজের প্রভাবশালী ব্যাক্তিদের নিকট সন্তানের গাইড ক্রয়ের আবেন করলেও কোন প্রকার সাড়া পায়নি দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ছলিম উদ্দীন ।
তিনি আরো বলেন, বর্তমানে তার মেয়ে ছেলিনা আক্তার মেধাবী ছাত্রী, যাহার মাধ্যমিক রোল নং ০৫ বলে জানিয়েছেন ।
তাই সচেতন মহলের দাবি, দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ছলিম উদ্দীনের কন্যা মেধাবী ছাত্রী ছেলিনা আক্তারের লেখাপড়ার খরচ যোগান দিতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীসহ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সু-দৃষ্টি আকর্শন
Discussion about this post